ভূমি সংক্রান্ত রেকর্ডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো B.S., C.S., R.S. এবং S.A. পর্চা।
● B.S. (Bengal Survey) – ১৯৭০ সালের বাংলাদেশ জন্মের পরের আমলে তৈরি। ● C.S. (Cadastral Survey) – ১৮৮৮-১৯৪০ সালের মধ্যে ব্রিটিশ শাসনের
সময়ে হয়েছে। ● R.S. (Revisional Survey) – পাকিস্তান আমলে ১৯৫৬-১৯৭০ সালের মধ্যে করা হয়েছে। ● S.A. (State Acquisition Survey) – ভূমি সংস্কার আইন ১৯৫০-এর পর পরিচালিত।
এই রেকর্ডগুলো জমির মালিকানা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ
এবং প্রতিটি সময়ের সরকারের ভূমি নীতির প্রতিফলন।
২) কিভাবে জমির তথ্য দেখা যাবে
জমির তথ্য অনলাইনে দেখতে হলে –
● https://land.gov.bd বা https://dlrms.land.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। ● জেলায় ভিত্তিক সার্চ অপশন থেকে খতিয়ান, দাগ নম্বর, মালিকের নাম দিয়ে খুঁজতে পারবেন। ● ডিজিটাল রেকর্ডস (DLRS) ও
e-mutation পোর্টালেও জমির তথ্য পাওয়া যায়।
এছাড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিস, উপজেলা ভূমি অফিস থেকে সরাসরি তথ্য নেয়া সম্ভব।
৩) কিভাবে বাংলাদেশে জমি বিক্রি হয়
● প্রথমে জমির রেকর্ড যাচাই করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে। ● জমির পর্চা, দাগ নম্বর, খতিয়ান দেখে দলিল প্রস্তুত করতে হয়। ● নোটারি পাবলিক বা সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে দলিল রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। ● ভূমি উন্নয়ন কর ও
আয়কর পরিশোধ নিশ্চিত করে বিক্রয় সম্পন্ন হয়।
দলিল সম্পাদনের পর নামজারি ও খাজনা প্রদান করতে হবে নতুন মালিককে।
৪) পর্চা কিভাবে পাওয়া যাবে
● পর্চা পেতে হলে ভূমি অফিসে আবেদন করতে হয় বা অনলাইনে https://porcha.gov.bd থেকে আবেদন করা যায়। ● নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করা যায় ডাকযোগে অথবা সরাসরি।
● আবেদন করতে হলে: – জমির দাগ নম্বর
– খতিয়ান নম্বর – মৌজা ও জেলা তথ্য জানা থাকতে হবে।
৫) কিভাবে খাজনা দিতে হবে
● খাজনা অনলাইনে https://land.gov.bd বা ভূমি সেবা অ্যাপের মাধ্যমে দেয়া যায়। ● নির্দিষ্ট দাগ ও খতিয়ান অনুসারে বছরে একবার খাজনা দিতে হয়। ● খাজনা দেয়ার পরে রশিদ ও দলিল সংরক্ষণ জরুরি।
● ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকেও সরাসরি
খাজনা প্রদান করা যায়।
৬) জমি সংক্রান্ত সতর্কতা ও পরামর্শ
● জমি ক্রয়ের আগে অবশ্যই রেকর্ড যাচাই করুন। ● জাল দলিল থেকে সতর্ক থাকুন এবং আইনি সহায়তা নিন। ● দলিল রেজিস্ট্রেশনের পর নামজারি ও খাজনা দ্রুত করুন। ● সরকারি ওয়েবসাইট থেকে তথ্য যাচাই করুন।
জমি সংক্রান্ত সমস্যায় ভূমি
অফিস বা আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন।
❮
❯
সেবাসমূহ
জমির মাপ ক্যালকুলেটর
হিস্যা ক্যালকুলেটর
জমির পরিমাপ কনভার্ট
বাংলাদেশ জমি মাপার ক্যালকুলেটর
ফলাফল:
জমির পাশ নির্ণয় (শতাংশ থেকে)
ফলাফল:
মাপ কনভার্টার
আনা-গন্ডা-কড়া-ক্রান্তি-তিল ক্যালকুলেটর
তথ্যচিত্র
আনা-গণ্ডা-কড়া-ক্রান্তি ও তিল
আনার মান
⁄ = ১ আনা
৵ = ২ আনা
৶ = ৩ আনা
৷ = ৪ আনা
৷⁄ = ৫ আনা
৷৵ = ৬ আনা
৷৶ = ৭ আনা
৷৷ = ৮ আনা
৷৷⁄ = ৯ আনা
৷৷৵ = ১০ আনা
৷৷৶ = ১১ আনা
৸ = ১২ আনা
৸⁄ = ১৩ আনা
৸৵ = ১৪ আনা
৸৶ = ১৫ আনা
১ = ১৬ আনা
গণ্ডার মান
গণ্ডার আলাদা কোন চিহ্ন নেই। গণ্ডাকে সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
২০ গণ্ডা = ১ আনা
কড়ার মান
৷ = ১ কড়া
৷৷ = ২ কড়া
৸ = ৩ কড়া
৪ কড়া = ১ গণ্ডা
ক্রান্তির মান
৴ = ১ ক্রান্তি
৴৴ = ২ ক্রান্তি
৩ ক্রান্তি = ১ কড়া
তিলের মান
তিলের আলাদা কোন চিহ্ন নেই, সংখ্যা দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
আমাদের জানা অজানা অনেক কারনে আমরা পর্চা বা খতিয়ান খুজে থাকি কিন্তু তারা তারি এর জন্য বা অনেক ডাটা আছে যেমন বাবার নাম স্বামির নাম বা পর্চার সব টুকু নাম দেখতে পারি না। আমাদের eporchas এর এইখানে সব গুলা খতিয়ান একবারে লোড হবে পাশাপাশি সব দাগ আর
নাম একবারে দেখতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ২ মিনিটি আপনার জমির দাগ খতিয়ান সব দেখতে পারবেন।
এই eporchas বি এস, সি এস, আর এস, এস এ, দিয়ারা, পেটি, বি ডি এস খতিয়ান দেখতে পারবেন।
নাম জারি খতিয়ান খুব তারা তারি এসবে।
এই খতিয়ান আপনি সরকারি কোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না সুধু সহজ করার জন্য এই সাইট টি।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
এই eporchas বি এস, সি এস, আর এস, এস এ, দিয়ারা, পেটি, বি ডি এস খতিয়ান দেখতে পারবেন।
ডাওনলোড করতে হলে আপনাকে dlrms এ লগিন করে ডাউনলোড করতে পারবেন
আপনার পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করতে পারবেন, নতুন রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন নেই।
ভূমি সেবা হটলাইন নম্বর ১৬১২২।
প্রোফাইলের সমস্ত তথ্য আপডেট করলে ১০০% সম্পূর্ণ হবে।
নিবন্ধনের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকতে পারে, বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইট দেখুন।